পরীমনিকে নিয়ে যেভাবে ফুর্তি করেছে নাসির ইউ মাহমুদ | সেই রাতে কেন নাইট ক্লাবে গিয়েছিলেন নায়িকা পরীমনি Porimoni news

 Pori monir Secret  News পরীমনিকে নিয়ে যেভাবে ফুর্তি করেছে নাসির ইউ মাহমুদ? সেই রাতে কেন নাইট ক্লাবে গিয়েছিলেন নায়িকা পরীমনি। নায়িকা পরীমনি ও নাসির ইউ মাহমুদ এর গোপন ভিডিও ফাঁস। video ti chiche theke dekhe ashon.

সেইদিন কেন বোট ক্লাবে গিয়েছিলেন পরীমনি? দেখুন কবে কোথায় কিভাবে নায়িকা পরীমনিকে ধর্ষণ করেন নাসির উদ্দিন মাহমুদ। নাইট ক্লাবে ধরা খেলেন নায়িকা পরীমনি। যে কারণে রাতে ক্লাবে গিয়েছিলেন পরীমনি। পরীমনিকে ভোগ করেছে যে ভাবে। দেখুন যেভাবে নাসির পরিমনিকে ভোগ করেছে। অবশেষে নায়িকা পরীমনির ক্লাবের আসল ঘটনা ফাঁস। চিত্রনায়িকা পরীমনি কেন নাইট ক্লাবে যেতেন। যে কারণে বন্ধু অমিকে নিয়ে নাইট ক্লাবে গিয়েছিলেন নায়িকা পরীমনি। পরীমনিকে ক্লাবের যে কক্ষে নিয়ে ফুর্তি করেছে নাসির ইউ মাহমুদ। সেই রাতে কী ঘটেছিল, কারা ঘটিয়েছিলেন, সবই বললেন নায়িকা পরীমনি। নায়িকা পরীমনিকে যেভাবে ধর্ষণ করেন নাসির উদ্দিন মাহমুদ। গত ৯ জুন মধ্যরাতে সাভারে অবস্থিত ঢাকা বোট ক্লাবে চিত্রনায়িকা পরীমনিকে ধর্ষণ ও হত্যাচেষ্টা করা হয়। । এ সময় বোর্ড ক্লাবের প্রেসিডেন্ট নাসির উদ্দিন মাহমুদ তার সঙ্গে জোরপূর্বক শারীরিক সম্পর্ক গড়ার চেষ্টা করেন বলেও অভিযোগ করেন পরীমনি। চারজন মদ্যপ ব্যক্তি মিলে পরীমনিকে শারীরিকভাবে নির্যাতনের পাশাপাশি চড়-থাপ্পড় মারেন। এক পর্যায়ে একজন তাকে জোরপূর্বক নেশাদ্রব্য খাইয়ে দেয়। এমন নেক্কারজনক ঘটনার পর আমজনতার একটাই প্রশ্ন সেইদিন কেন বোট ক্লাবে গিয়েছিলেন পরীমনি? নতুন ছবির সাইনিং করতে নাকি অন্য কোন কারণে? পরীমনি এত রাতে বোট ক্লাবে না গেলে তার সঙ্গে এমন ঘটনা কখনই ঘটতো না। এজন্য অনেকেই মনে করেন পরীমনির ক্লাবে যাওয়ার নেপথ্যে কারণ কি ছিল? আর তার সাথে ক্লাবে ঠিক কি কি ঘটেছিল সবকিছুর তদন্ত হওয়া দরকার। হয়তো সেখানকার সিসিটিভি ফুটেজও থাকার কথা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী প্রয়োজন পড়লে পরীকেও জিজ্ঞেস করবেন। অবশ্য সেই রাতে নাকি পরিমনি মদ খেতে গিয়েছিলেন সেই ক্লাবে এমন অভিযোগও এনেছেন অভিযুক্ত নাসির উদ্দিন মাহমুদ। তবে আমরা সবাই চাই যেটা আসল সত্য সেটাই বেরিয়ে আসুক। অন্যদিকে পরীমনিকে ধর্ষণ ও হত্যা চেষ্টার ঘটনায় ক্লাবের ভেতরে মোবাইল ফোনে ধারণকৃত ১৫ সেকেন্ডের একটি শর্ট ভিডিও ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে। অন্ধকারাচ্ছন্ন সেই ভিডিও ফুটেজে কারও চেহারা দেখা যায়নি। শুধু তাতে ছিল অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ।