লাইফস্টাইল ডেস্ক :
আসসালামু আলাইকুম।
আসা করি আপনারা এই শীতে সকলেই ভালো আছেন আপনাদের দোয়াই আল্লাহর রহমতে আমিও ভালো আছি। এই শীতে আপনাদের ভালো থাকার উদ্দেশ্যে শীতকালে গোসল নিয়ে চমৎকার একটা আর্টিকেল নিয়ে হাজির হলাম। তাহলে আর কথা বারাবো না চলুন তাহলে মূল বিষয়ে।
মাঘমাস শেষ হয়ে যাচ্ছে তাও বাড়ছে শীতের তীব্রতা। শীতের এই সময়ে অনেকেই গরম পানি ছাড়া গোসল করতে চাই না। আবার অনেকেই দুই-তিন দিন পর পর গোসল করে থাকেন। তবে সবার জন্য গরম পানি দিয়ে গোসল করা ঠিক নয়। বিশেষত যাদের শরীরে ব্যথা থাকে তাদের হালকা গরম পানিতে গোসল করা উচিত। গরম পানি দিয়ে গোসল করলে চুল আর ত্বকের বেশ ক্ষতি হয়। আবার শীতে প্রতিদিন গোসল করলেও ত্বকের প্রাকৃতিক তেল কমে যায় ও ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়।
এমন অনেকই ভুল আছে, যা শীতে গোসলের সময় অনেকেই করে থাকেন। ফলে অ্যাকজিমা, সোরিয়াসিস ও শুষ্ক ত্বকের মতো চর্মরোগ হতে পারে। শীতে ত্বক বেশি শুষ্ক হলে অ্যাকজিমাসহ বিভিন্ন চর্মরোগের ঝুঁকি বাড়ে।
তাই এই শীতে গোসলের সময় কয়েকটি ভুল আপনারা একেবারেই করবেন না : শীতে ঠান্ডা লাগা কিংবা ত্বকের সমস্যা এসব থাকবেই। তবুও প্রতিদিন পরিস্কার থকতে গোসল করতে হবে। শীতে যেহেতু বেশি খাওয়াদাওয়া হয়, তারপর আবার শীতের গরম কাপড় পরা হয়, তাই এমন অবস্থায় গোসল না করলে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়তে পারে।
কোন সাবান ত্বকের জন্য উপকারী, তা অনেকেরই জানা নেই। অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল সাবান ব্যাকটেরিয়ার উপশমে ভাল। আপনাদের যদি অ্যাকজিমা বা ত্বকের সংবেদনশীলতা থাকে, তবে বেশি সুগন্ধযুক্ত সাবান ব্যবহার করবেন না। গোসলের পর অবশ্যই ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে।
গরম পাণী দিয়ে অনেক সময় নিয়ে গোসল করলে ত্বক থেকে প্রাকৃতিক তেল বের হয়ে যায়। আপনার যদি অ্যাকজিমা বা সোরিয়াসিসের মতো চর্মরোগে ভুগে থাকেন তাহলে 4 থেকে ১২ মিনিটের বেশি সময় গোসল করবেন না।
স্নান করার পর শরীর ভাল করে শুকনোর পর তবেই ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন। পিঠে, হাতে, পায়ে ভাল করে লাগাতে হবে। তো আজকের মত এ পর্যন্তই। পরবর্তী আরু নতুন নতুন আর্টিকেল পেতে আমাদের ব্লগ ওয়েব সাইটের সাথেই থাকুন। ধন্যবাদ
Post a Comment