ঘুমাইতে যাবার দু’আ

১। শয়নের সময় অজুর সহিত “বিস্‌মিল্লা-হিঃর রহ:মানির রহী:ম্” বলিতে বলিতে বালিশে মাথা রাখিয়া “আল্ল-হুম্মা বিস্‌মিকা আমৃতু ওয়া আহ্:ইয়া” পড়িয়া শুইলে রাত্রিতে নিরাপদে থাকা যায় এবং ঘুম কে এবাদত বলিয়া গণ্য করা হয়। ২। যে ব্যক্তি শয়নের সময় সুরা ফাতিহা ৩ বার, সুরা ইখলাছ্ ৩ বার, সুরা ফালাক্ব, সুরা নাস্ ও সুরা কাফিরুন্ ১ বার পাঠ করিবে তাঁহার গোনাহ মাফ করিয়া দেওয়া হয়। সে নিরাপদে থাকে ও তাঁহাকে বেহেশতে দাখিল করা হইবে বলিয়া উল্লেখ আছে। ৩। রাত্রে শুইবার সময় “আস্তা-গ্ ফিরুল্লাহাল্লাজী লা- ইলা-হা ইল্লা হুয়াল্ হাইয়্যুল কাইয়্যুম্‌” ৩ বার পাঠ করিলে পাপ বৃক্ষের পাতার মত অপরিসীম হইলেও মাফ করিয়া দেওয়া হয় ও রাত্রে নিরাপদে থাকা যায়। ‌

ঘুম হইতে উঠিয়া দু’আ

“আল্‌হামদুলিল্ল-হ হিল্লাজী আহ্ঃ-ইয়া-না বায়দামা- আমা-তানা-ওয়া ইলাইহিন-নূসূর”। অর্থঃ সমস্ত প্রশংসা আল্ল-হ্য় জন্য যিনি আমাকে মৃত্যুর পর পূর্ণ জীবন দান করেছেন এবং তার কাছে আমাদের প্রত্যাগমন করতে হবে। ঘুম এবং মৃত্যু দুই জমজ ভাইয়ের মত। তাই হুজুর পাক (সাঃ) প্রতিদিনই ঘুম থেকে উঠে “আল্ল-হু আক্বার” বলে এই দু’আ পাঠ করে আল্ল-হর শুকরিয়া আদায় করতেন।

Post a Comment

Previous Post Next Post